দূর্যোগের সময়টাতেই খাবারের সম-বন্টন খুব দরকার। এমন একটা জায়গা থাকুক যেখানে যার বেশি আছে সে দিয়ে যাবে, যার নেই সে নিয়ে যাবে। তেমনই এক মডেল তৈরি করেছি। প্রতিদিন ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় সমাজের ধনী মানুষের অর্থায়নে আমরা সবজি রেখে যাচ্ছি, আর সেগুলো নিয়ে যাচ্ছেন নিম্ন মধ্যবিত্তের মানুষগুলো।
অনেকেই কমেন্ট অংশে এই মডেলটির কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, বলেছেন পাড়ার মাস্তান কিংবা ব্যবসায়ীর পেটে যাবে এসব পণ্য।
ভাই, স্বেচ্ছাসেবক দাঁড়িয়ে থাকে অদূরে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে, সাথে পুলিশের সাপোর্ট। অন্তত চারটি জায়গায় এমন উদ্যোগ নিয়েছি, কোন বাজে অভিজ্ঞতা হয়েছে বলে জানি না।
আর এই মডেলে আমরা নিম্ন মধ্যবিত্তের এমন একটা সেগমেন্টকে টার্গেট করতে পারছি, যাঁদেরকে অন্য চ্যানেলে ধরা যাচ্ছে না। ভিন্ন ভিন্ন ক্যাম্পেইনে ভিন্ন ভিন্ন মানুষকে আমরা সুবিধা দেয়ার চেষ্টা করছি, আর এগুলো ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় করা হয়।
বিদ্যানন্দের ফেসবুক পেজ থেকে…
আরও পড়ুন-
- পর্যটকশূন্য কক্সবাজার; সৈকতে ফুটেছে সাগরলতা, ফিরেছে ডলফিন!
- “চাচী বাসায় আছেন, খাবার নিয়ে আসছি”
- নষ্ট ভাত শুকানো সেই বৃদ্ধার পাশে ছাত্রলীগ
- “স্যার আমারে একবার দিছেন তো, অন্য আরেক জনরে দেন”